4 C
Toronto
শুক্রবার, এপ্রিল ২৬, ২০২৪

পুত্রবধূর সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে যা জানালেন কনকচাঁপা

পুত্রবধূর সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে যা জানালেন কনকচাঁপা

বাংলা গানের ভুবনে এক উজ্জ্বল নক্ষত্রের নাম কনকচাঁপা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ সরব তিনি। বিভিন্ন সময় নানান বিষয়ে খোলামেলা আলোচনা করেন তিনি। এবার পুত্রবধূর সঙ্গে নিজের সম্পর্কের খবর জানালেন গায়িকা।

- Advertisement -

কনকচাঁপা লিখেছেন, ‘আমার পুত্রবধূ চঞ্চল ফড়িং নোয়াখালীর মেয়ে মারিনা আমীর। আলহামদুলিল্লাহ আমরা অসমবয়সী বন্ধু; যেমন ছিলাম আমি আর আমার শাশুড়ি। সবাই দোয়া করবেন। আল্লাহুম্মা বারিক লাহা।’ পোস্টটিতে পুত্রবধূর সঙ্গে তোলা একটু আদুরে মাখা ছবিও যুক্ত করেছেন তিনি।

১৯৬৯ সালের ১১ সেপ্টেম্বর জন্ম নেয়া এই কন্ঠশিল্পী চলচ্চিত্র, আধুনিক গান, নজরুল সঙ্গীত, লোকগীতিসহ প্রায় সবধরনের গানে সমান পারদর্শী। ১৯৭৮ সালে সর্বপ্রথম তিনি টিভিতে পারফর্ম করেন। একই বছর তিনি শিশুশিল্পী হিসেবে ‘নতুন কুঁড়ি’র চ্যাম্পিয়ন হয়। তিনি টানা ৩ বছর ‘জাতীয় শিশু প্রতিযোগিতা’র চ্যাম্পিয়নশিপ জিতেন।

বাংলা সিনেমার গানে কনকচাঁপা একটি অধ্যায়ের নাম। ৩৭ বছর ধরে সংগীতাঙ্গনে সমানতালে কাজ করে যাওয়া এই গায়িকা এ পর্যন্ত চলচ্চিত্রের তিন হাজারেরও বেশি গানে কণ্ঠ দিয়েছেন। বাংলাদেশের জনপ্রিয় অভিনেত্রী শাবনূরের প্রায় প্রতিটি গানেই শোনা যায় কনকচাঁপার কণ্ঠ। প্লে-ব্যাকের পাশাপাশি প্রকাশিত হয়েছে তার ৩৫টি একক গানের অ্যালবাম।

লেখক হিসেবেও কনকচাঁপার সুখ্যাতি রয়েছে। তিনি ‘স্থবির যাযাবর’ নামে একটি অটোবায়োগ্রাফি লিখেছেন, ২০১১ সালের অমর একুশে বইমেলায় এটি প্রকাশিত হয়। এছাড়াও ২০১২ সালে মুখোমুখি যুদ্ধ, মেঘের ডানায় চড়ে (২০১৬), কাঁটা ঘুড়ি (২০১৮), সেই পথে যাও (২০১৯), কাঁটা ঘুড়ি-২ (২০১৯) বইগুলো প্রকাশিত হয়।

ব্যক্তিজীবনে তিনি ১৯৮৪ সালে মিউজিক ডিরেক্টর ও কম্পোজার মইনুল ইসলাম খানের সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন।

সূত্র : আরটিভি

- Advertisement -

Related Articles

Latest Articles