1 C
Toronto
বৃহস্পতিবার, মার্চ ২৮, ২০২৪

মনের সুখে চিৎকার করুন, মন ভাল থাকবে, কেন এমন দাবি বিশেষজ্ঞদের?

মনের সুখে চিৎকার করুন, মন ভাল থাকবে, কেন এমন দাবি বিশেষজ্ঞদের? - the Bengali Times
প্রতীকী ছবি

প্রাণের সুখে মন খুলে চিৎকার করুন। তাতে কোনও ক্ষতি নেই, বরং লাভ অনেক। এমনটাই দাবি বিশেষজ্ঞদের। মন ভাল রাখার জন্য এই দাওয়াই দিচ্ছেন অনেকে। পোশাকি নাম, ‘স্ক্রিম থেরাপি’।

কী এই স্কিম থেরাপি?

- Advertisement -

তেমন কঠিন কিছু নয়, ব্যস প্রাণের সুখে চিল চিৎকার করুন। তাতেই মনের যাবতীয় রাগ, দুঃখ, ক্ষোভ, না পাওয়ার যন্ত্রণা বেরিয়ে যাবে। এতে মন শান্ত হবে। চিৎকার করার আরও উপকারিতা রয়েছে। এতে হার্ট ভাল থাকে। ছোটবেলায় অনেক বাচ্চাকেই কাঁদানোর পরামর্শ দেন বাড়ির বড়রা। এতে তাঁদের হার্টের জোর বাড়ে, এমনটাই মনে করা হয়। এই তত্ত্বে খুব একটা ভুল কিছু নেই বলেই মত বিশেষজ্ঞদের।

তবে সবসময় যে দুঃখ কিংবা যন্ত্রণাতেই চিৎকার করতে হবে তা কিন্তু নয়। এক্ষেত্রে ভূতের সিনেমা দেখার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। অনেকেই ভূতের সিনেমা দেখে কেঁপে ওঠেন বা চিৎকার করে ওঠেন। এতে তাঁদের মনে ভিতরে জমে থাকা আবেগগুলির বহিঃপ্রকাশ ঘটে। তাতে আখেরে লাভই হয়।

বর্তমান জীবনের ইঁদুর দৌড়ে প্রতিপদে সেরা হওয়ার লড়াই চলে। এতে কোনও মানুষ যত ব্যস্ত হয়ে পড়েন, ততই তাঁর আবেগের বহিঃপ্রকাশ কমে যায়। তার মানে কিন্তু এ নয় যে, সেই মানুষটির মনে আবেগের অস্তিত্বই নেই। শুধু ব্যস্ততার চাপে মনের অতলে সমস্ত আবেগ চাপা পড়ে যায়। এতেই মনের বোঝা বাড়তে থাকে। তাতে ক্ষতির আশঙ্কা বাড়ে। মনের এই বোঝা হালকা করার অন্যতম মাধ্যম চিৎকার করা। এতেই যাবতীয় আবেগ প্রকাশ করা যায়। তাই যতো ইচ্ছে চিৎকার করুন, অবশ্যই শব্দদূষণের কথা খেয়াল রেখে। কোনওভাবেই যেন আপনার আবেগের বহিঃপ্রকাশ অন্যের বিরক্তির কারণ না হয়।

- Advertisement -

Related Articles

Latest Articles