সম্পর্কে বয়সের ব্যবধান বেশি অথবা সমবয়সী হলে আমাদের আশপাশে প্রায়ই রব উঠে যে এ সম্পর্ক বেশি দিন টিকবে না। কারণ সম্পর্কে বয়সের ব্যবধান বেশি হলে পরবর্তী জীবনে সমস্যার নানা কারণ হয়ে দাঁড়ায়। আবার সমবয়সীদের বেলায়ও অনেক ক্ষেত্রে বোঝাপোড়া ভালো হয়ে উঠে না। যার ফলে এমন সম্পর্কগুলো নিয়ে চিন্তার ভাঁজ একটু আধটু থেকেই যায়।
সম্পর্কে বয়সের ব্যবধান বেশি অথবা সমবয়সী হলে আমাদের আশপাশে প্রায়ই রব উঠে যে এ সম্পর্ক বেশি দিন টিকবে না। কারণ সম্পর্কে বয়সের ব্যবধান বেশি হলে পরবর্তী জীবনে সমস্যার নানা কারণ হয়ে দাঁড়ায়। আবার সমবয়সীদের বেলায়ও অনেক ক্ষেত্রে বোঝাপোড়া ভালো হয়ে উঠে না। যার ফলে এমন সম্পর্কগুলো নিয়ে চিন্তার ভাঁজ একটু আধটু থেকেই যায়।
আবার অনেকেই এ রকম চিন্তার বাহিরে গিয়ে তাদের সম্পর্ককে সফল করছে। তাই আমাদের জীবনে সম্পর্কের এই জটিল বাঁকগুলো সহজেই পার করা সম্ভব কিছু দিক নজরে রাখলে। এমন বিষয় নিয়েই আমাদের আজকের আয়োজন।
১. নিজেদের ভিতরে বোঝাপড়া ভালো থাকতে হবে। এতে করে বয়সের অসমতা চোখে পড়বে না। সহজেই বিষয়গুলো এড়িয়ে যাওয়া সম্ভব হবে তখন।
২. সম্পর্কের ভিত তখনই মজবুত হবে যখন দুই জনের মধ্যে সব রকম কথা, সমস্যা, চিন্তা ভাগ করে নেওয়ার সুযোগ থাকবে ।
আরও পড়ুন : প্রেম করার আদর্শ স্থান হচ্ছে অফিস
৩. সম্পর্কের মাঝে তৃতীয় পক্ষকে কথা বলার সুযোগ না দেওয়াই ভালো। কারণ তৃতীয় পক্ষ থেকে আপনারাই ভালো বুঝবেন আপনাদের সম্পর্কের গভীরতা। তাই তৃতীয় পক্ষ যখন কোনো পরামর্শ দিবেন তিনি কিন্তু আপনার জায়গা থেকে না দিয়ে তার অবস্থান থেকে দিবেন।
৪. কোন রকম সমালোচনাকে প্রশ্রয় না দিয়ে তার প্রতিবাদ করুন। দেখবেন সমালোচকদের মুখ আপনা আপনিই বন্ধ হয়ে যাবে।
৫. পৃথিবীতে সব অনুভূতিই প্রকাশযোগ্য। তাই সঙ্গীকে নিজের ভালবাসা বুঝতে দিন। যেকোনো সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে পারস্পরিক ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ খুব জরুরি।
৬. বাইরের লোক যাই বলুক, এতে করে দমে গেলে চলবে না। নিজেদের মাঝে আস্থা বজায় রাখুন।
৭. অনেক সময় দেখা যায় বয়সের কারণে অনেকে প্রভাব খাটাতে চান। সঙ্গীর জন্য এটা খুবই পীড়াদায়ক। সম্পর্কে প্রভাব খাটানোর মন মানসিকতা দূর করে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তুলুন। তাহলে সমস্যাগুলো এড়ানো সম্ভব।
৮. নিজেদের ভিতরে বোঝাপড়া ভালো থাকতে হবে। এতে করে বয়সের অসমতা চোখে পড়বে না। সহজেই বিষয়গুলো এড়িয়ে যাওয়া সম্ভব হবে তখন।
৯. সম্পর্কের ভিত তখনই মজবুত হবে যখন দুই জনের মধ্যে সব রকম কথা, সমস্যা, চিন্তা ভাগ করে নেওয়ার সুযোগ থাকবে ।
১০. সম্পর্কের মাঝে তৃতীয় পক্ষকে কথা বলার সুযোগ না দেওয়াই ভালো। কারণ তৃতীয় পক্ষ থেকে আপনারাই ভালো বুঝবেন আপনাদের সম্পর্কের গভীরতা। তাই তৃতীয় পক্ষ যখন কোনো পরামর্শ দিবেন তিনি কিন্তু আপনার জায়গা থেকে না দিয়ে তার অবস্থান থেকে দিবেন।
১১. কোন রকম সমালোচনাকে প্রশ্রয় না দিয়ে তার প্রতিবাদ করুন। দেখবেন সমালোচকদের মুখ আপনা আপনিই বন্ধ হয়ে যাবে।
আরও পড়ুন : সম্পর্কের ক্ষেত্রে স্বার্থপর হওয়ার ৫টি লক্ষণ!
১২. পৃথিবীতে সব অনুভূতিই প্রকাশযোগ্য। তাই সঙ্গীকে নিজের ভালবাসা বুঝতে দিন। যেকোনো সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে পারস্পরিক ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ খুব জরুরি।
১৩. বাইরের লোক যাই বলুক, এতে করে দমে গেলে চলবে না। নিজেদের মাঝে আস্থা বজায় রাখুন।
১৪. অনেক সময় দেখা যায় বয়সের কারণে অনেকে প্রভাব খাটাতে চান। সঙ্গীর জন্য এটা খুবই পীড়াদায়ক। সম্পর্কে প্রভাব খাটানোর মন মানসিকতা দূর করে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তুলুন। তাহলে সমস্যাগুলো এড়ানো সম্ভব।
♦ নিজেদের ভিতরে বোঝাপড়া ভালো থাকতে হবে। এতে করে বয়সের অসমতা চোখে পড়বে না। সহজেই বিষয়গুলো এড়িয়ে যাওয়া সম্ভব হবে তখন।
♦ সম্পর্কের ভিত তখনই মজবুত হবে যখন দুই জনের মধ্যে সব রকম কথা, সমস্যা, চিন্তা ভাগ করে নেওয়ার সুযোগ থাকবে ।
♦ সম্পর্কের মাঝে তৃতীয় পক্ষকে কথা বলার সুযোগ না দেওয়াই ভালো। কারণ তৃতীয় পক্ষ থেকে আপনারাই ভালো বুঝবেন আপনাদের সম্পর্কের গভীরতা। তাই তৃতীয় পক্ষ যখন কোনো পরামর্শ দিবেন তিনি কিন্তু আপনার জায়গা থেকে না দিয়ে তার অবস্থান থেকে দিবেন।
♦ কোন রকম সমালোচনাকে প্রশ্রয় না দিয়ে তার প্রতিবাদ করুন। দেখবেন সমালোচকদের মুখ আপনা আপনিই বন্ধ হয়ে যাবে।
♦ পৃথিবীতে সব অনুভূতিই প্রকাশযোগ্য। তাই সঙ্গীকে নিজের ভালবাসা বুঝতে দিন। যেকোনো সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে পারস্পরিক ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ খুব জরুরি।
♦ বাইরের লোক যাই বলুক, এতে করে দমে গেলে চলবে না। নিজেদের মাঝে আস্থা বজায় রাখুন।
♦ অনেক সময় দেখা যায় বয়সের কারণে অনেকে প্রভাব খাটাতে চান। সঙ্গীর জন্য এটা খুবই পীড়াদায়ক। সম্পর্কে প্রভাব খাটানোর মন মানসিকতা দূর করে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তুলুন। তাহলে সমস্যাগুলো এড়ানো সম্ভব।