8.4 C
Toronto
বৃহস্পতিবার, মার্চ ২৮, ২০২৪

মিথিলার এক স্ট্যাটাসে অসংখ্য ‘আপত্তিকর’ মন্তব্য

মিথিলার এক স্ট্যাটাসে অসংখ্য ‘আপত্তিকর’ মন্তব্য
অভিনেত্রী রাফিয়াত রশিদ মিথিলা

তারকা শিল্পীদের নিয়ে ভক্তদের পাশাপাশি সাধারণ মানুষের আগ্রহেরও কমতি নেই। বিষয়টির প্রমাণ মেলে শোবিজ পাড়া থেকে শুরু করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে। আর শিল্পীদের কাজ বা তাদের ব্যক্তিজীবন নিয়ে আলোচনা-সমালোচনার চর্চাটাও আমাদের দেশে অনেক বেশি।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোর সুবাদে শিল্পীদের সঙ্গে ভক্ত-দর্শক ও সাধারণ মানুষজনের মধ্যে দূরত্ব কমে এসেছে। এর যেমন ইতিবাচক দিক আছে, আছে নেতিবাচক দিকও। এই যেমন শিল্পীদের ছবি বা তাদের স্ট্যাটাস ঘিরে প্রায়ই হয়ে থাকে সমালোচনা। আর প্রায়ই শিল্পীদের সাইবার বুলিংয়ের শিকার হতে হয়।

- Advertisement -

এই যেমন আজও দুই বাংলার জনপ্রিয় অভিনেত্রী রাফিয়াত রশিদ মিথিলার একটি স্ট্যাটাস নিয়ে ফেসবুকে চলছে তুমুল সমালোচনা। আজ বুধবার বিকেলে মিথিলা ফেসবুকে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ছোটগল্প হৈমন্তী’র কয়েকটি লাইন লিখেছেন। আর তা নিয়েই শুরু হয়েছে নেতিবাচক অসংখ্য মন্তব্য।

মিথিলা লিখেছেন, ‘যাহা দিলাম তাহা উজাড় করিয়াই দিলাম। এখন ফিরিয়া তাকাইতে গেলে দুঃখ পাইতে হইবে। অধিকার ছাড়িয়া দিয়া অধিকার রাখিতে যাইবার মতো এমন বিড়ম্বনা আর নাই।’

স্ট্যাটাসটি দেওয়ার ঘন্টাখানেকের মধ্যেই সেটিতে প্রায় হাজারখানেক মন্তব্য পড়েছে। আর এর মধ্যে বেশির মন্তব্যই নেতিবাচক। আর মুহূর্তের মধ্যে তা শেয়ারও হয়েছে বেশ। স্ট্যাটাসটিতে যে ধরনের মন্তব্য পরেছে তা পত্রিকার ভাষায় তুলে ধরার মতো না।

বিষয়টি নিয়ে মিথিলার কোনো বক্তব্য পাওয়া না গেলেও কথা বলেছেন সাইবার সিকিউরিটি অ্যান্ড ক্রাইম বিভাগের উপ-কমিশনার আ ফ ম আল কিবরিয়া। তার ভাষ্য, ‘সাইবার ক্রাইম একটি গুরুতর অপরাধ। অনেক সময় ভুক্তভোগীরা আমাদের কাছে অভিযোগ করে আবার আমরাও এসব অপরাধীদের খুঁজে বের করে ব্যবস্থা নিয়ে থাকি। এখন দেখার বিষয় হচ্ছে অপরাধ কোন ধরনের। আমরা চেষ্টা করি, প্রথমে সামাজিক সচেতনতা বাড়াতে। এরপর তা না হলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হয়। কিন্তু আমরা মনে করি, পরিবার থেকেই সামাজিক সচেতনতা বাড়াতে হবে। এটা আমাদের সবার প্রথম কাজ। তাহলে সাইবার বুলিং অনেকটাই কমে আসবে।’

- Advertisement -

Related Articles

Latest Articles