আত্মীয়তার সূত্রে এসএসসি পরীক্ষার্থী মম (ছদ্মনাম) এবং দাখিলে পড়ুয়া ছাত্রী রাইশা (ছদ্মনাম) পরিচয় হয়। ওই পরিচয়ের সূত্র ধরে বন্ধুত্ব তারপর হয় প্রেম। ২০২১ সালের ৮ জুলাই মম পুরুষ সেজে ছদ্মনাম ব্যবহার করে লক্ষ্মীপুর নোটারি পাবলিকের মাধ্যমে বিবাহের চুক্তি করেন।
দুইজনে দেড় বছর ধরে গোপনে সংসারও করেন। গোপন পরিণয়ের এ ঘটনার কিছুই জানতেন না পরিবারের লোকজনসহ প্রতিবেশীরা।
মঙ্গলবার রাইশার বিয়ে সম্পন্ন হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু মম (ছদ্মনাম) বরের বাড়িতে বিবাহের এফিডেভিট কপি পাঠায়। এরপর থেকে বিষয়টি জানতে পারে পরিবার ও এলাকাবাসী। এতে দুই কিশোরীর বিয়ে নিয়ে জেলাজুড়ে সমালোচনা ও চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। ঘটনাটি লক্ষ্মীপুরের। এখন দুই কিশোরীর ‘প্রেম’ নিয়ে জেলাজুড়ে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে।
পাত্ররূপী মম জানান, তাদের মধ্যে প্রথমে বন্ধুত্ব হয় তারপর প্রেমের সূত্রপাত। তাদের সম্পর্ক চিরস্থায়ী করার জন্য তারা এফিডেভিটের মাধ্যমে বিয়ে করেন।
মেয়ের স্বজন ও এলাকাবাসী জানান, দীর্ঘদিন ধরে তারা দুইজনে সকলের অগোচরে একসঙ্গে সংসার করেছেন। কিন্তু তাদের সম্পর্কের বিষয়টি লক্ষ করা যায়নি।
পাত্ররূপী মমর বাবা বলেন, ষড়যন্ত্র করে আমার মেয়েকে এই বিয়ের জালে বন্দী করেছে।
স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান মো. নজরুল ইসলাম জানান, ঘটনাটি আলোচনা করে এর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
জানা যায়, এসএসসি পরীক্ষার্থী মম (ছদ্মনাম) এবং দাখিল পড়ুয়া ছাত্রী রাইশা (ছদ্মনাম) পরিচয় হয়। আত্মীয়তার পরিচয়ের সূত্র ধরে তাদের মাঝে শুরু হয় প্রেম। ২০২১ সালের ৮ জুলাই মম পুরুষ সেজে ছদ্মনাম ব্যবহার করে লক্ষ্মীপুর নোটারি পাবলিকের মাধ্যমে বিবাহের চুক্তি করেন। দুইজনে দেড় বছর ধরে গোপনে সংসারও করেন। গোপন পরিণয়ের এ ঘটনার কিছুই জানতেন না পরিবারের লোকজনসহ প্রতিবেশীরা।
এদিকে, মঙ্গলবার রাইশার বিয়ে সম্পন্ন হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু মম বরের বাড়িতে বিবাহের এফিডেভিট কপি পাঠালে বিয়ে ভাঙার অভিযোগ উঠে। এরপর থেকে বিষয়টি স্থানীয় এলাকাবাসী ও পরিবার জানতে পারেন। এতে দুই কিশোরীর বিয়ে নিয়ে জেলাজুড়ে সমালোচনা ও চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়।
সূত্র : ডেইলি বাংলাদেশ